দক্ষিণ ভারতীয় ভোজনের কথা উঠলে সেখানকার মশলা, সুস্বাদু ইডলী, মশলা দোসা, সাম্বর বড়া ইত্যাদি বড় সহজেই স্থান করে নেয়। এই সব মশলার কারণেই ডাচ, ফরাসী এবং ব্রিটিশ কোম্পানীগুলো মালাবার তটের ওপরে নিজেদের অধিকার স্হাপন করার প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। দক্ষিণ ভারতের মুখ্য ভোজন হচ্ছে ভাত..... কিন্তু নারকেলের অধিকতার কারণে সেখানকার সুস্বাদু ব্যঞ্জনগুলো তেলে ভরপুর হয়ে থাকে ... যেটা স্বাস্হ্যের দৃষ্টিতে ঠিক নয় !<br>আমাদের ভোজনে অঅ৫ শতাংশ ফ্যাট আর ট্রাইমিসরাইড থাকে। প্রায় য়ও বছর ধরে চালিয়ে আসা বিভিন্ন অনুসন্ধান থেকে এটা জানতে পারা গেছে যে, ট্রাইগ্লিসারাইড হৃদয় রোগ উৎপন্ন হওয়ার জন্য ঠিক ততটাই দায়ী হয়... যতটা দায়ী হয় কোলেস্ট্রল ! বিগত ফও বছর ধরে এমনটা মেনে আসা হচ্ছিল যে, হৃদয় রোগের থেকে মুক্তি প্রাপ্ত করার জন্য ভোজনে কোলেস্ট্রলের মাত্রা কম হওয়া উচিত। এজন্য সকল তেল প্রস্তুতকারক কোম্পানীগুলো নিজেদের তেল 'জীরো কোলেস্ট্রল ভেল' বলে বিক্ৰী করে... যখন কি সেগুলো পুরোপুরি ফ্যাট আর ট্রাইগ্লিসারাইড যুক্ত হয়। তেলে অত্যধিক মাত্রায় ক্যালোরী থাকে... এজন্য তেল স্থূলতা, ডায়াবেটিজ, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি রোগের কারণ হয়ে ওঠে।<br>সুপ্রসিদ্ধ হৃদয় রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিমল ছাজেড় এমন দাবী করেন যে, হালয়ের ধমনীগুলোয় আসা অবরোধ দূর করার জন্য কোন প্রকারের সাজারীর আবশ্যকতা পড়ে না। সাফারী কোন স্হায়ী সমাধান হয় না। বর্তমান যুগে এই রোগে গ্রস্ত রোগীদের সংখ্যা অত্যন্ত দ্রুত গতিতে বেড়ে চলেছে। এই রোগের মুখ্য কারণ হচেছ মানসিক চাপ। হৃদয় রোগে গ্রস্ত লোকেদের নিজেদের